Close Menu
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Trending
    • “নিজেকে জানা-বোঝা কেন জরুরি | আত্মজ্ঞান অর্জনের উপকারিতা ও জীবনে প্রয়োগ”
    • পৃথিবীর গঠন ও আকৃতির বিস্ময়কর রহস্য!
    • যাঁদের জন্য আজকের বিল গেটস: ৬ জন শিক্ষক
    • পাকা নাকি কাঁচা পেঁপে , কোনটি ভালো আপনার জন্য ?
    • কী কী ঝুঁকি রয়েছে গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকলে , সেক্ষেত্রে করণীয়
    • যেসব অভ্যাস করলে আপনি ধনী হবেন
    • পুষ্টিগুণে ভরপুর রঙিন ফুলকপি
    • হাওরে দিনকাল
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube
    golpobook.comgolpobook.com
    • হোম
    • বাংলাদেশ

      হাওরে দিনকাল

      November 16, 2024

      মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে কেন ১১ সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল

      November 12, 2024

      বাংলাদেশের গ্রামীন জীবনের দৃশ্যপট

      November 12, 2024

      এই শীতে ঘুরে আসুন বাংলাদেশের প্রধান প্রধান পর্যটন স্থান

      November 11, 2024

      বাংলাদেশের উপর দিয়ে বহমান প্রধান প্রধান নদীসমূহ

      November 11, 2024
    • লাইফস্টাইল

      “নিজেকে জানা-বোঝা কেন জরুরি | আত্মজ্ঞান অর্জনের উপকারিতা ও জীবনে প্রয়োগ”

      October 9, 2025

      যাঁদের জন্য আজকের বিল গেটস: ৬ জন শিক্ষক

      October 5, 2025

      যেসব অভ্যাস করলে আপনি ধনী হবেন

      January 31, 2025

      কুয়াকাটাসহ আশপাশের দর্শনীয় স্থানগুলো

      November 11, 2024

      স্ক্রিন টাইম যেভাবে শিশুর কথা শিখতে বাঁধা দেয়

      November 10, 2024
    • টেকনোলজি

      কি আছে Google Pixel স্মার্টফোনে ‘এআই রিপ্লাই’ ফিচারে

      November 16, 2024

      ফেসবুক প্রোফাইল ভেরিফাই করবো কিভাবে

      November 14, 2024

      স্মার্টফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো অবশ্যই খেয়াল রাখবেন

      November 13, 2024

      ওয়াই-ফাইয়ের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন, কিভাবে পুনরুদ্ধারে করবেন

      November 11, 2024

      কিভাবে গুগল ম্যাপে নিজের অবস্থান জানাবেন

      November 11, 2024
    • হেলথ্‌ টিপস

      পাকা নাকি কাঁচা পেঁপে , কোনটি ভালো আপনার জন্য ?

      October 4, 2025

      কী কী ঝুঁকি রয়েছে গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকলে , সেক্ষেত্রে করণীয়

      October 2, 2025

      পুষ্টিগুণে ভরপুর রঙিন ফুলকপি

      November 18, 2024

      ডায়াবেটিস কি ,কেন হয় এবং এর প্রতিকার কি?

      November 15, 2024

      স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর বিকেলের ঘুম!

      November 15, 2024
    • অজানা তথ্য

      পৃথিবীর গঠন ও আকৃতির বিস্ময়কর রহস্য!

      October 6, 2025

      আমাজন জঙ্গল রহস্য!

      November 12, 2024

      Smartphone এ ক্ষতিকর অ্যাপ চেনার জন্য গুগলের নতুন প্রযুক্তি

      November 11, 2024
    • ফ্রিল্যান্সিং

      কিভাবে আমি একজন সফল উদ্যোক্তা হতে পারি

      November 13, 2024

      কিভাবে আরও সহজে ফেসবুকে মনিটাইজেশন পাব

      November 11, 2024

      দীর্ঘদিন স্মার্টফোনের ব্যাটারি ভালো রাখার উপায় জানুন

      November 10, 2024
    golpobook.comgolpobook.com
    Home»বাংলাদেশ»মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে কেন ১১ সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল
    বাংলাদেশ

    মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে কেন ১১ সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল

    বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস
    shamimBy shamimNovember 12, 2024No Comments4 Mins Read
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সশস্ত্র প্রতিরোধের কার্যক্রম আরও সংগঠিত এবং কার্যকরভাবে পরিচালনা করার জন্য সারা দেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল। এই ভাগ করার পেছনে মূল কারণগুলো হলো:

    ১. ভৌগোলিক ও প্রশাসনিক সংগঠন

    বাংলাদেশ ছিল ভৌগোলিকভাবে বিশাল এলাকা, যা মুক্তিযুদ্ধের সময় সমগ্র দেশজুড়ে বিভিন্ন ধরনের ভূমি, নদী, বনাঞ্চল, এবং জনবসতির বৈচিত্র্যের কারণে পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়ত। ফলে বিভিন্ন অঞ্চলকে সেক্টরে ভাগ করে প্রতিটি সেক্টরে এক একজন সেক্টর কমান্ডার নিযুক্ত করা হয়, যারা তাদের অঞ্চলে গেরিলা যুদ্ধ, প্রতিরোধ এবং সমর্থন কার্যক্রম পরিচালনা করতেন।

    ২. যুদ্ধ পরিচালনার সুবিধা

    সেক্টর ভাগের মাধ্যমে যুদ্ধ পরিচালনা সহজ ও পরিকল্পিতভাবে করতে সুবিধা হয়েছিল। প্রতিটি সেক্টরে স্থানীয় জনশক্তি, আবহাওয়া, ভূগোল এবং জনসংখ্যার তথ্য ব্যবহার করে বিশেষভাবে পরিকল্পিত আক্রমণ চালানো হয়।

    ৩. স্থানীয় সহায়তা ও সমন্বয় বৃদ্ধি

    প্রতিটি সেক্টরে স্থানীয় জনগণের সহায়তা এবং সমন্বয় বাড়াতে সেক্টর ভাগ করা হয়েছিল। এতে স্থানীয় মানুষদের সাথে সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্ক সহজ হয়েছিল, যা তথ্য সংগ্রহ এবং দ্রুত অভিযানের জন্য সহায়ক ছিল।

    ৪. সরবরাহ ও অস্ত্রের বণ্টন সহজ করা

    যুদ্ধে জয়লাভের জন্য সঠিক সময়ে যথাযথ স্থানে অস্ত্র, গোলাবারুদ, খাবার এবং অন্যান্য সরঞ্জাম সরবরাহ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। সেক্টরভিত্তিক ব্যবস্থায় সরবরাহ ও লজিস্টিক ম্যানেজমেন্ট সহজ করা হয়েছিল, যাতে সঠিক স্থানে প্রয়োজনীয় জিনিস দ্রুত পৌঁছে দেওয়া যায়।

    ৫. ভারতীয় বাহিনীর সহযোগিতা এবং সমন্বয়

    মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশী মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করে। ভারতীয় বাহিনীও সেক্টরভিত্তিক কৌশলে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সহায়তা করেছিল, যা সমন্বয় এবং সহযোগিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়েছিল।

    ৬. বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা

    বিভিন্ন সেক্টরের বিশেষ অবস্থান ও শক্তি বিবেচনা করে সেগুলোতে নির্দিষ্ট অভিযানের পরিকল্পনা করা হয়েছিল, যেমন গেরিলা আক্রমণ, ব্রিজ ধ্বংস এবং সামরিক স্থাপনা আক্রমণ।

    ১১টি সেক্টর ও তাদের কমান্ডার:

    প্রতিটি সেক্টরে আলাদা কমান্ডার নিয়োগ করা হয়, যারা নিজেদের সেক্টরের পরিস্থিতি ও যুদ্ধের কৌশল সম্পর্কে সজাগ থেকে সিদ্ধান্ত নিতেন। ১১টি সেক্টর এবং তাদের কমান্ডারদের সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিচে দেওয়া হলো:

    সেক্টর নম্বর সেক্টর এলাকা সেক্টর কমান্ডার
    ১ চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম মেজর জিয়া
    ২ ঢাকা ও ময়মনসিংহ মেজর খালেদ মোশাররফ
    ৩ কুমিল্লা ও নোয়াখালী মেজর কে.এন. হুদা
    ৪ সিলেট অঞ্চল মেজর সি.আর. দত্ত
    ৫ রাজশাহী ও রংপুর মেজর মীর শওকত
    ৬ দিনাজপুর ও এর সংলগ্ন অঞ্চল ক্যাপ্টেন শাহরিয়ার
    ৭ যশোর ও এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চল মেজর কাজী নুরুজ্জামান
    ৮ ফরিদপুর ও মাদারীপুর মেজর আবু তাহের
    ৯ খুলনা অঞ্চল মেজর এম.এ. জলিল
    ১০ বিশেষ নৌ-কমান্ড বিভিন্ন অপারেটিভ
    ১১ মুক্তিবাহিনী মেজর এম.এ. মনসুর

    মুক্তিযুদ্ধের মূল কারণসমূহ

    ১. রাজনৈতিক বৈষম্য: পূর্ব পাকিস্তানকে প্রশাসনিক, রাজনৈতিক ও সামরিক ক্ষেত্রে অনেক অবহেলা করা হতো। পাকিস্তানের ক্ষমতার কেন্দ্র ছিল পশ্চিম পাকিস্তানে, যা পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি করে।

    ২. অর্থনৈতিক শোষণ: পূর্ব পাকিস্তান ছিল পাকিস্তানের রপ্তানি আয়ের প্রধান উৎস, বিশেষ করে পাট। কিন্তু এই আয় মূলত পশ্চিম পাকিস্তানের উন্নয়নে ব্যবহৃত হতো, আর পূর্ব পাকিস্তানে তেমন কোনো উন্নয়ন কাজ করা হতো না।

    ৩. সংস্কৃতির বৈষম্য ও ভাষার আন্দোলন: পাকিস্তান সরকার উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করতে চেয়েছিল, যা বাঙালিদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতির উপর আঘাত হিসেবে দেখা দেয়। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন ছিল বাঙালিদের পরিচয় রক্ষার প্রথম সংগঠিত প্রচেষ্টা।

    ৪. রাজনৈতিক অধিকার ও ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচন: ১৯৭০ সালে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী নির্বাচনের ফলাফল উপেক্ষা করে ক্ষমতা হস্তান্তরে অপারগতা প্রকাশ করে।

    মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর ও কৌশল

    মুক্তিযুদ্ধকে পরিকল্পিতভাবে পরিচালনা করার জন্য বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল, প্রতিটি সেক্টরে আলাদা কমান্ডার নিযুক্ত ছিল। গেরিলা যুদ্ধ এবং সম্মুখ যুদ্ধ উভয় পদ্ধতিই মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছিল। ভারত সরকার মুক্তিবাহিনীকে সামরিক প্রশিক্ষণ, অস্ত্র এবং কৌশলগত সহায়তা দেয়, যা যুদ্ধে বড় ভূমিকা রাখে।

    আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া

    মুক্তিযুদ্ধের সময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এবং ব্যক্তি বাঙালির এই সংগ্রামকে সমর্থন জানান। বিশেষ করে ভারত সরকার বাংলাদেশকে পূর্ণ সামরিক সহায়তা দেয়, যা শেষ পর্যন্ত যৌথ বাহিনী গঠনের মাধ্যমে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে বড় ধরনের সফল আক্রমণ চালায়। বিশ্বের অনেক লেখক, সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী বাংলাদেশের গণহত্যার বিরুদ্ধে কথা বলেন এবং পাকিস্তানের অত্যাচারের নিন্দা করেন।

    মুক্তিযুদ্ধের পরিণতি

    ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, ঢাকায় পাকিস্তান বাহিনী ভারতীয় সেনাবাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে। এর ফলে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আবির্ভূত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রায় ত্রিশ লাখ মানুষ শহীদ হন এবং প্রায় দুই লাখ নারী নির্যাতনের শিকার হন। যুদ্ধের পর বাংলাদেশ নতুন করে দেশ পুনর্গঠন ও উন্নয়নের পথে যাত্রা শুরু করে।

    মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য

    বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ কেবলমাত্র একটি রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্জনের সংগ্রাম নয়, বরং এটি বাঙালি জাতির সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং ভাষাগত পরিচয়ের পুনর্নির্মাণেরও এক বিরল উদাহরণ।

    এই সেক্টর ভাগ ও পরিচালনা মুক্তিযুদ্ধের গতি ও সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল।

    ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ আমাদের স্বাধীনতা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn WhatsApp Reddit Tumblr Email
    shamim
    • Website

    Related Posts

    হাওরে দিনকাল

    November 16, 2024

    বাংলাদেশের গ্রামীন জীবনের দৃশ্যপট

    November 12, 2024

    এই শীতে ঘুরে আসুন বাংলাদেশের প্রধান প্রধান পর্যটন স্থান

    November 11, 2024
    Leave A Reply Cancel Reply

    হেলথ্‌ টিপস

    ডায়াবেটিস কি ,কেন হয় এবং এর প্রতিকার কি?

    By shamimNovember 15, 20247

    ডায়াবেটিস কী? ডায়াবেটিস (Diabetes Mellitus) হলো এমন একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগ যেখানে শরীর রক্তে শর্করা (গ্লুকোজ)…

    টেকনোলজি

    ওয়াই-ফাইয়ের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন, কিভাবে পুনরুদ্ধারে করবেন

    By shamimNovember 11, 20240

    ওয়াই-ফাইয়ের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে সেটি পুনরুদ্ধারের কয়েকটি সহজ পদ্ধতি আছে। নিচে ধাপে ধাপে পুরো প্রক্রিয়া…

    হেলথ্‌ টিপস

    পাকা নাকি কাঁচা পেঁপে , কোনটি ভালো আপনার জন্য ?

    By shamimOctober 4, 20250

    পেঁপে বাংলাদেশের প্রতিদিনের খাবারে খুব পরিচিত একটি ফল। কিন্তু কাঁচা পেঁপে আর পাকা পেঁপে দুইয়ের…

    হেলথ্‌ টিপস

    কী কী ঝুঁকি রয়েছে গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকলে , সেক্ষেত্রে করণীয়

    By shamimOctober 2, 20250

    গর্ভাবস্থা নারীর জীবনের একটি বিশেষ সময়, যখন শরীরে নানা হরমোনজনিত পরিবর্তন ঘটে। এই সময় রক্তে…

    ফ্রিল্যান্সিং

    কিভাবে আমি একজন সফল উদ্যোক্তা হতে পারি

    By shamimNovember 13, 20240

    সফল উদ্যোক্তা হতে হলে কৌশল, চিন্তা-ভাবনা, এবং পরিশ্রমের সমন্বয় করতে হয়। একজন উদ্যোক্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ…

    Ads

    Subscribe to Updates

    Get the latest creative news please subscribe me.

    About Me

    "আমি মোঃ শামিম রেজা, একজন প্রযুক্তিপ্রেমী এবং পাশাপাশি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করছি। সৃজনশীল চিন্তা ও কঠোর পরিশ্রমে আমি বিশ্বাসী, আর আমি চাই প্রযুক্তির মাধ্যমে সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে।

    আমার সাথে যোগাযোগ করতে ইমেইল করুন
    Email Us: info@golpobook.com

    Facebook X (Twitter) Instagram
    Categories
    • অজানা তথ্য
    • টেকনোলজি
    • ফ্রিল্যান্সিং
    • বাংলাদেশ
    • লাইফস্টাইল
    • হেলথ্‌ টিপস
    Our Visitor
    0012100
    • Home
    @Copyright 2024 - Developer Shamim

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.